Breaking News

মিষ্টি কুমড়ার বীজ খাওয়ার ৮ উপকারিতা

মিষ্টি কুমড়োর বীজ প্রোটিন, ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন এবং খনিজের চমৎকার উৎস। এই বীজে প্রচুর ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন ও আঁশ থাকে। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশেন বলছে, প্রতিদিন এক কাপের চারভাগের এক ভাগ অর্থাৎ ৩০ গ্রাম মিষ্টি কুমড়ার বীজ খেলে অনেক রোগ থেকে দূরে থাকা সম্ভব।

কুমড়োর বীজ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা কোষকে রোগ সৃষ্টিকারী ক্ষতি থেকে রক্ষা করে এবং শরীরে প্রদাহ কমায়। প্রদাহ বিরোধী খাবার দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে, যেমন টাইপ ২ ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগ।

গবেষণা বলছে, কুমড়ার বীজ স্তন এবং প্রোস্টেট ক্যানসার কোষের বৃদ্ধি বন্ধ করতে পারে।

কুমড়ার বীজে থাকা উচ্চমাত্রার ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ কমাতে এবং স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে। ফলে হৃদরোগ থেকে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।

কুমড়োর বীজে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে নাইট্রিক অক্সাইডের মাত্রা বাড়ায়। এই অণু রক্তনালীকে মসৃণ, নমনীয় এবং স্বাস্থ্যকর রাখতে কাজ করে।

কুমড়োর বীজ প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন, খনিজ এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ। পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট হলো ভালো চর্বি যা আমাদের সুস্থ রাখে।

কুমড়ার বীজে রয়েছে স্কোয়ালিন এবং ভিটামিন ই, যা ত্বককে সূর্যের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে। এই বীজ জিঙ্কের একটি দুর্দান্ত উৎস, যা ব্রণ প্রতিরোধ করতে এবং কোলাজেন উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা করতে পারে।

মিষ্টি কুমড়ার বীজে থাকা ম্যাগনেসিয়াম ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে পারে। এছাড়া ম্যাগনেসিয়াম স্ট্রেস দূর করে আমাদের মন শান্ত রাখতে সাহায্য করে।

এই বীজে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ফাইটো ক্যামিকেল থাকে। এসব উপাদান দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীর সুস্থ রাখে।

Check Also

হঠাৎ যে কারণে পদত্যাগ…

বাংলা একাডেমির সভাপতি সেলিনা হোসেন পদত্যাগ করেছেন। বৃহস্পতিবার তিনি পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করেন। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *